সচরাচর জিজ্ঞাসা
প্রশ্ন-১: স্বাভাবিক রিচার্জে যেখানে এত ডিসকাউন্ট পাওয়া যায় না, সেখানে আপনারা এত ডিসকাউন্টে কিভাবে অফার প্রদান করেন?
উত্তর: প্রতিটি অপারেটরের থানা বা জেলা ভিত্তিক ডিলার থাকে। ডিলারগণ প্রতিদিন নির্দিষ্ট টার্গেট পূরণ করার জন্য প্রচুর পরিমাণ বান্ডেল বিক্রি করে থাকেন।
আমরা সরাসরি তাদের কাছ থেকে সামান্য লাভ রেখে গ্রাহকদেরকে প্রদান করে থাকি। এখানে ডিলাররাও কিছু পরিমাণ লাভ করে থাকেন।
মোটকথা প্রতিটা বান্ডেল অফারের মূল প্রাইস যা উল্লেখ থাকে, ডিলারদের জন্য নির্ধারিত প্রাইস তা থেকে অনেকটা কম। মূলত মধ্যবর্তী এই ডিসকাউন্টটি ডিলার, আমরা ও গ্রাহকদের মাঝে ডিস্ট্রিবিউশন হয়। এক্ষেত্রে ডিলার ও আমরা ডিসকাউন্টের সামান্য পরিমাণ রেখে অধিকাংশটি গ্রাহকের জন্য ছেড়ে দিই।
প্রশ্ন-২: ওয়েবসাইটে অর্ডার করার পর তাৎক্ষণিক আমার নাম্বারে অফার চলে আসবে কি?
উত্তর: না, তাৎক্ষণিকভাবে আপনার নাম্বারে অফার চলে যাবে না। যেহেতু প্রতিটি অর্ডার ম্যানুয়ালি সম্পন্ন করা হয়, তাই কিছুটা সময়ের প্রয়োজন।
প্রশ্ন-৩: অর্ডার করার পর আমার নাম্বারে অফার আসতে সর্বোচ্চ কত সময় লাগতে পারে?
উত্তর: সাধারণত আমরা ৫ থেকে ১০ মিনিট সময় উল্লেখ করে থাকি। তবে অধিকাংশ সময় ২-৩ মিনিটের মধ্যেই গ্রাহক অফার পেয়ে যান।
প্রশ্ন-৪: যদি উল্লিখিত সময়ের মধ্যে অফার না পাই, তাহলে করণীয় কী?
উত্তর: উল্লিখিত সময়ের মধ্যে অফার না পেলে আমরা সর্বোচ্চ ৩০ মিনিট পর্যন্ত ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করার অনুরোধ করে থাকি।
৩০ মিনিট পরেও অফার না পেলে হোয়াটসঅ্যাপে অভিযোগ জানাতে হবে। অভিযোগ জানানোর জন্য অবশ্যই My GP, My banglalink, My Robi অথবা My Airtel অ্যাপ থেকে রিচার্জ হিস্টোরির স্ক্রিনশট দিতে হবে; অন্যথায় অভিযোগ গ্রহণযোগ্য হবে না।
উল্লেখ্য, অনেক সময় মেসেজ না আসলেও ব্যালেন্সে অফার যোগ হয়ে যায়। তাই শুধু মেসেজ না পেয়ে অভিযোগ করবেন না; বরং অপারেটর অনুযায়ী উল্লিখিত অ্যাপগুলো থেকে ব্যালেন্স চেক করে নেবেন।
প্রশ্ন-৫: আমার ব্যবহৃত নাম্বারের এরিয়া কোন হিসেবে সিলেক্ট করব; যেই এলাকায় আমার সিম রেজিস্টার হয়েছে সেই এলাকা নাকি যে এলাকায় আমি বর্তমান অবস্থান করছি?
উত্তর: আপনি বর্তমানে যে এলাকার নেটওয়ার্কের অধীনে আছেন সেটাই আপনার এরিয়া। আপনি সেই এলাকার জন্য প্রযোজ্য অফার গুলো পেয়ে থাকবেন।
প্রশ্ন-৬: ওয়েবসাইটের হেডার মেনুতে DBID no. লেখা আছে। এই জিনিসটি কী এবং কেনো?
উত্তর: ডিবিআইডি নম্বরের পূর্ণরূপ হচ্ছে ডিজিটাল বিজনেস আইডেন্টিটি নাম্বার। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার দেশের সকল অনলাইন ব্যবসার জন্য ডিবিআইডি রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক করেছেন।
আমরা দেশের প্রতিটি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ব্যবসায়িক বৈধতার জন্য নিয়মানুযায়ী ডিবিআইডির আবেদন করা হয়েছে; যা এখনো প্রক্রিয়াধীন। আশা করি খুব শীঘ্রই আমরা ডিবিআইডি নম্বর পেয়ে যাবো ইনশাআল্লাহ।
প্রতিটি ব্যবসার ডিবিআইডি নাম্বার সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইট বা সোশ্যাল প্লাটফর্মে প্রদর্শন করা বাধ্যতামূলক। তাই আমরাও ডিবিআইডি নাম্বার পাওয়া মাত্রই ওয়েবসাইটে সংযুক্ত করে দেবো ইনশাআল্লাহ।
ডিবিআইডি সংক্রান্ত বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করে সরকারি ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।
আপনার কি আরো প্রশ্ন আছে?
আমাদের সাপোর্ট অপশন থেকে নির্দ্বিধায় আমাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করুন; আমরা আপনার সাহায্যে সদা প্রস্তুত আছি!